কলা হার্ট ভালো রাখে – কলাতে আছে প্রচুর পটাশিয়াম এটি হার্টের পেশিগুলোকে তাজা রাখে। হার্ট এটাকের ঝুঁকি কমায়। মস্তিষ্কের স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে হ্রাস করে।ব্লাড প্রেসার কমাতে কলা অত্যন্ত উপকারী।
কলা কিডনি সুস্থ রাখে – কলার পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম কিনডির কাজ সঠিকভাবে পরিচালনা করতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা যায় যেসব ব্যক্তি প্রতিদিন কলা খান তাদের কিডনি রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা ৪০ ভাগ কম। কিডনি পাথর হওয়ার সম্ভাবনা কমাতে সাহায্য করে এটি। মূত্রতন্ত্রের ইনফেকশন কমাতে এর অবদান আছে।
কলা আলসার ভালো করে – পেটে আলসার হলে কলা খান। কলার মিউসিলেজ পাকস্থলীর ভেতরের প্রাচিরে ক্ষতিগ্রস্ত মিউকাস পর্দাকে সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে। কলার ফাইবার গ্যাস্ট্রিক হওয়ার সম্ভাবনা কমায়।
কলা হজমে সাহায্য করে – চর্বি জাতীয় খবার গ্রহন করার ৩০ মিনিট পর একটি পাকা কলা খেলে দ্রুত চর্বি হজম হয়ে যায়। চর্বির ক্ষতিকর অংশ খুব সহজে পরিপাক হয় কলার কারণে।কলায় পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার থাকায় এটি হজমে সহায়তা করে। কলায় থাকে পেকটিন নামক একটি ফাইবার। যা কোষ্টকাঠিন্যের মতো সমস্যার দূরে রাখতে সাহায্য করে।
কলা ভিটামিনের আধার – কলাতে A to Z ভিটামিন আছে। চিন্তা করুন, শুধু কলা খেলেই আপনি সব ভিটামিন পাবেন। বাজার থেকে কোন ভিটামিনের কৌটা কিনতে হবে না। এতে থাকা পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন বি ও সি শরীরের জন্য দারুণ উপকারী।
কলা তারুণ্য ধরে রাখে – কলার ভিটামিন ও অন্যান্য উপাদান কোষকে অকালে বুড়িয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে। ত্বকের কোষে পানির পরিমান বৃদ্ধি করে কলা তাই ত্বকের লাবণ্যতা বজায় থাকে। এর ভিটামিন ই যৌবন ধরে রাখতে সাহায্য করে।কলার ম্যাগনেসিয়াম ত্বকের কোলাজেন গঠনে সহায়তা করে এবং ত্বককে ফ্রিরেডিকেলজনিত ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।
কলা ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় – বেশি পাকা কলাতে TNF-A নামক এক ধরণের যৌগ আছে, যা শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি শ্বেত রক্ত কণিকার পরিমাণ বাড়ায়। এতে করে ব্লাড ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেক কমে যায়।
Questions not available